দেবক বন্দ্যোপাধ্যায় :
ত্রিপুরা-তৃণমূলের বিজেপিতে মিশে যাওয়া এখন সময়ের অপেক্ষা। আগরতলা থেকে কলকাতার রাজনৈতিক আড্ডায় এখন আলোচ্য এটাই যে কার দোষে রুষ্ট হলেন ত্রিপুরেশ্বরী! ত্রিপুরায় সুদীপ বর্মনদের বিরক্তির শেষ নেই। টোকা দিলেই ঝরে পড়ছে হাজারো অভিযোগ। হাই কম্যান্ড কোনও খোঁজ নেয় না, শুধু সাইন বোর্ড দিয়েছে ইত্যাদি। আরও বড় অভিযোগ রয়েছে সরাসরি দলনেত্রীর বিরুদ্ধে । মমতা নাকি মানিক সরকারের বিরুদ্ধে লড়ার ব্যাপারে সিরিয়াস নন। শুধুমাত্র ত্রিপুরার বিরোধী ভোটের 6 শতাংশ নিশ্চিত করে সর্বভারতীয় দলের মর্যাদা পেতেই মমতার আগ্রহ। উল্টোদিকে দলনেত্রীর বিশেষ ঘনিষ্ঠরা এবং দলের মুকুল -বিরোধী শিবির পুরো ঘটনায় মুকুল রায়ের হাত দেখতে পাচ্ছেন। ত্রিপুরায় সংগঠনের দায়িত্ব যেহেতু মুকুলের, তাই খাতায় কলমে তাঁর দায় এড়ানো কঠিন। তবে এই ব্যাপারে এখনই প্রকাশ্যে মুখ খুলছে না কোনও পক্ষই।