ওয়েব ডেস্ক
যে বিড়াল শিকারি হয়, তার গোঁফ দেখলে চেনা যায়। যেমনটি চেনা গেছিল বিশ্বমকে। বুঝতে পারলেন না! ১৯৭৫ এ তৈরি শ্যাম বেনেগলের ‘নিশান্ত’ ছবিতে জমিদার অমরিশ পুরির ছোট ছেলে বিশ্বম। শ্যাম এনএসডি পাশ করা নাসিরুদ্দিনকেই নির্বাচিত করেছিলেন এই চরিত্রে। শালুক চিনেছে গোপাল ঠাকুর। ব্যঙ্গার্থে নয়, সদর্থেই কথাটা বলা। ঠিকই চিনেছিলেন শ্যাম। এই দোহারা চেহারার ছেলেটিই পরবর্তিকালে বলিউডের বাণিজ্যিক এবং সমান্তরাল দুই ধারাতেই দাপিয়ে বেড়ালেন। তিনি নাসিরুদ্দিন শাহ।
একটা সময় আর্ট ফিল্ম মানেই ছিল নাসিরুদ্দিন শাহ। কিন্তু না, ‘চমৎকার’-এ তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন বাণিজ্যিক ছবিতেও তিনি কমতি নন। তাঁর অভিনীত একাধিক বাণিজ্যিক ছবি সুপার-ডুপার হিট। বছর ছয়েক আগে ৬০বছর বয়সেও বিদ্যা বালনের সঙ্গেও সমানে কী নাচটাই না নেচেছিলেন ‘ডার্টি পিকচার’-এ! যিনি অভিনেতা হন তিনি বোধহয় সব ব্যাপারেই দক্ষ হয়ে থাকেন। তাঁর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হলেন নাসিরুদ্দিন শাহ।
তাঁর জন্মদিনে চ্যানেল হিন্দুস্তানের শ্রদ্ধার্ঘ্য।