ওয়েব ডেস্ক
জোশুয়া সওয়াবেনবাউয়ের মৃত্যু হয়েছে মাত্র ২৬ বছর বয়সে। মা, বাবা, বোন এবং বন্ধুদের সঙ্গে বোটে করে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন জোশুয়া। হঠাৎ-ই জলে পড়ে যান তিনি। তবে সেটা পা পিছলে নাকি ঝাঁপ দিয়েছিলেন তা পরিষ্কার নয়। সঙ্গেসঙ্গে ভেঙে যায় তাঁর ঘাড়ের হাড়। মারাত্মকভাবে জখম হয়েছিলেন জোশুয়া। কিছুদিনের মধ্যেই তাঁর মৃত্যুও হল।
কথায় বলে মায়ের সঙ্গে সন্তানের নাড়ির টান। তাই হয়তো সন্তানের নাড়িনক্ষত্র মায়ের নখের ডগায় থাকে। এক মুহূর্তের জন্য সন্তানকে কাছছাড়া করতে চান না মা। তবুও সন্তান বিয়োগও তো হয়। সে যন্ত্রণাও তিলে তিলে সহ্য করতে হয় একটি মাকে।
জোশুয়া ছিলেন অগ্নিনির্বাপক কর্মচারী। জীবদ্দশায় একাধিক মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছেন তিনি। মৃত্যুর পরও সেই কাজ থেমে থাকল না। কারণ, মৃত্যুর পর জোশুয়ার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করা হয়েছিল চারজনকে। জোশুয়া মারা গিয়ে বাঁচিয়ে দিল চারজনের জীবন। ২৪ বছরের অ্যাডিলিয়া হ্যারিসের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয় জোসুয়ার হার্ট।
এদিন এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় জোশুয়ার বাড়িতে। সেখানে জোশুয়ার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যান অ্যাডিলিয়া।
অ্যাডিলিয়াকে দেখে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন জোশুয়ার পরিবার। কানে স্টেথো লাগিয়ে অন্যের শরীরে নিজের সন্তানের হৃদস্পন্দন শুনতে থাকেন জোশুয়ার মা, বাবা, বন্ধুরা।
দেখুন সেই ভিডিয়ো
লাইক শেয়ার ও মন্তব্য করুন
বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিয়ো পেতে চ্যানেল হিন্দুস্তানের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন