কমলেন্দু সরকার :
চিকমাগালুর: চারিদিকে কফির বাগান। অরণ্য, পাহাড় চিকমাগালুরের প্রধান আকর্ষণ। এখানকার সৌন্দর্য মুগ্ধ করে!
গোকর্ণ: খোলামেলা সমুদ্রসৈকত। ১০ কিমি দূরের পাম আর নারকেল গাছের ছায়াঘেরা ওম সৈকতটি চমৎকার। এখানকার সূর্যাস্ত অপূর্ব!
শ্রবণবেলগোলা: সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শেষজীবন এখানেই কাটিয়েছিলেন। ২৩০০ বছর ধরে জৈনদের শিল্পকলা, স্থাপত্য, ধর্মের প্রাণকেন্দ্র। এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণ হল পাহাড়ের ওপর বিশ্বের উচ্চতম গ্রানাইট পাথরের গোমতেশ্বর বা বাহুবলীর মূর্তি।
হাম্পি: রামায়ণের পম্পা ক্ষেত্রই হল হাম্পি। বিজয়নগর-এর ধ্বংসাবশেষ দেখে বোঝা কত সমৃদ্ধশালী ছিল হাম্পি! খোলা আকাশের নীচে এশিয়ারর সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত জাদুঘর!
বেঙ্গালুরু: কসমোপলিটান শহর। শহরের প্রধান আকর্ষণ মঙ্গলাদেবীর মন্দির। এখান থেকে কর্ণাটকের সর্বত্র যাওয়া যায়।
আব্বে জলপ্রপাত: পশ্চিমঘাটে অবস্থিত কাবেরী নদীর জলপ্রপাত। চারিদিকে জঙ্গল!
যোগ জলপ্রপাত: শরাবতী নদী থেকে সৃষ্টি। চারটে ধারায় নামছে।
কুদ্রেমুখ: কন্নড়ে এর অর্থ ঘোড়ার মুখ। পাহাড় আর জঙ্গলে ঘেরা। ট্রেকিং করার আদর্শ জায়গা।
শিবসমুদ্রম: কর্ণাটক-তামিলনাড়ু সীমান্তে। এখানে আছে পাহাড়, অরণ্য আর জলপ্রপাত। প্রচুর ওয়াইল্ড লাইফও আছে!
কীভাবে যাবেন: হাওড়া থেকে যশবন্তপুর এক্সপ্রেস এবং হাওড়া-যশবন্তপুর দুরন্ত। এখানে নেমে কাছেই বেঙ্গালুরু। গাড়ি আছে।
কোথায় থাকবেন: খোঁজ পেতে যোগাযোগ করুন– কর্ণাটক টুরিজম হাউস, (ওয়ান স্টপ শপ নং ৮, পাপান্না লেন, সেন্ট মার্কস লেন, বেঙ্গালুরু- ৫৬০০০১। ফোন- ০৮০ ৪৩৪৬ ৪৩৫১/৫২/৫৩। ০৮৯৭০৬৫০০৭১ ( সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা)।