কমলেন্দু সরকার :
অনেক আগেই চ্যানেল হিন্দুস্তান বলেছিল, পরিচালক মধুর ভান্ডরকরের নতুন ছবি ‘ইন্দু সরকার’ মুক্তি পেলে অস্বস্তিতে পড়বে কংগ্রেস। পুণেতে ‘ইন্দু সরকার’-এর প্রচারে গিয়েছিলেন ছবির অনেকেই। যে-হোটেলে উঠেছিলেন সেখানে রীতিমতো তাণ্ডব করে কংগ্রেস কর্মীরা। নাগপুরেও সাংবাদিক বৈঠক বাতিল করতে হয়েছে মধুরকে। এ নিয়ে একটা বাক্য উচ্চারণ করেননি কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি রাহুল গান্ধী। অথচ সঞ্জয় লীলা বনশালীর ‘পদ্মাবতী’র সেটে ভাঙচুর এবং শুটিং না-করতে দেওয়া নিয়ে বিন্দুমাত্র সময় ব্যয় করেননি তিনি। প্রতিবাদ করেছিলেন।
‘ইন্দু সরকার’ মুক্তি পেলে দেশের মানুষ ইন্দিরা গান্ধীর করা জরুরি অবস্থার দিনগুলোর কথা জানতে পারবেন। বর্ষীয়ান মানুষের স্মৃতি আরও একবার জেগে উঠবে। নতুন প্রজন্ম জানতে পারবে কী অবস্থা তৈরি করেছিল জরুরি অবস্থায়! নতুন প্রজন্মের বেশি সংখ্যকই এখন ভারতীয় জনতা পার্টির সর্মথক। যাঁরা ভাসমান তাঁরাও সেদিকে ঝুঁকবেন। বিরোধীদের ছন্নছাড়া অবস্থা! নিজেদের মধ্যেই কোন্দল লেগে আছে। তাই ভয় পাচ্ছে কংগ্রেস। রাজনৈতিক মহলের অনেকেই মনে করছেন, যে-করেই হোক ‘ইন্দু সরকার’-এর মুক্তি বন্ধ করে দিতে চাইছে কংগ্রেস।
লাইক শেয়ার ও মন্তব্য করুন
বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিয়ো পেতে চ্যানেল হিন্দুস্তানের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন