নীল বণিক :
শহরে বাড়ছে দূষণ। যে দূষণের আরেক অন্যতম কারণ বর্জ্য ইলেকট্রিনিক্স পদার্থ। যা নষ্ট করার কোনও ব্যবস্থাই নেই বলেই মনে করেন রাজ্য দূষন নিয়ন্ত্রন পর্যদের চেয়ারম্যান কল্যান রুদ্র। সারা বছর এ রাজ্যে মোট ১.১৭ মিলিয়ান ইলেকট্রনিক্স বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয়। যা ধ্বংস করতে না পারলে আগামিদিনে মারাত্বক প্রভাব পরবে পরিবেশের ওপর। এর থেকে বাঁচতে ব্যাপক সচেতনতার অভাব রয়েছে বলেও জানান তিনি। যে পুরসভার কর্মীরা ইলেকট্রনিক্স বর্জ পদার্থ প্রতিদিন সংগ্রহ করেন তাঁদেরও কোনও প্রশিক্ষন নেই। এমনকি স্থানীয় পুরসভা বা পঞ্চায়েতগুলি টাকার অভাবে পরিকাঠামো তৈরি করতে পারেনি বলে জানান কল্যান রুদ্র। রাজ্যের কারখানা গুলি ২০১৬-র তৈরি হওয়া ই-ওয়েষ্ট ম্যানেজমেন্ট আইন যে মানছে তা স্বীকার করলেন বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি সুতানু ঘোষ। তাঁর দাবি শিল্পসংস্থাগুলিকে এই আইন মেনে নিতে বাধ্য করা সরকারের দায়িত্ব। বর্জ্য পদার্থ নষ্ট করতে রাজ্যে সরকারি ভাবে দুটি সংস্থা আছে। তা যে পর্যাপ্ত নয় তাও মেনে নেন কল্যান রুদ্র।