চ্যানেল হিন্দুস্থান, নিউজ ডেস্ক-
তুফানগঞ্জে বিড়ম্বনায় তৃণমূল! দলে থেকেও গুরুত্ব মিলছে না, এমনই অভিযোগ তুলে গণইস্তফা দিলেন ৩২ তৃণমূল নেতা, সূত্র মারফত শোনা যাচ্ছে। এরমধ্যে বুথ সভাপতি, অঞ্চল সাধারণ সম্পাদক, ব্লক কমিটির সদস্যরা রয়েছেন। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে। তাতে তৃণমূলকে তীব্র কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।
‘তৃণমূলে নব জোয়ার’ জনসংযোগ কর্মসূচিতে বুধবার তুফানগঞ্জের চিলাখানা ও ক্রিয়া সংস্থার মাঠে রাত্রি যাপন করবেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড, রয়েছে জনসভাও। তার আগেই মঙ্গলবার বিকেলে তুফানগঞ্জ-১ নম্বর ব্লকের ধলপল-১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা ৩২ নেতা-কর্মী পদত্যাগ করেন, তাদের অভিযোগ, “দলে থেকেও পুরনো কর্মীরা গুরুত্ব পাচ্ছেন না। দমবন্ধ হয়ে আসছে। যে পরিকাঠামো নিয়ে দল চলছে তা মেনে নিতে পারছি না। যারা এই এলাকার দায়িত্বে রয়েছে তাঁদের কাছে আমরা অবহেলিত ও বঞ্চিত।” তাদের আরও সংযোজন, “তৃণমূলের ব্যর্থতার দায় নেব না। সাফল্যের ভাগও চাই না। তাই পদত্যাগ করছি।”
তৃণমূলের গণইস্তফা নিয়ে কটাক্ষ ছুঁড়ে দিয়েছেন বিজেপির মণ্ডল সভাপতি যুগলকিশোর দাস বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ধলপল এলাকা থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে তৃণমূল। মানুষ ওঁদের সঙ্গে নেই। তাই দল ছাড়ছে তৃণমূল নেতারা। যদিও ধলপল অঞ্চলের তৃণমূল সভাপতি পরিমল দাস জানিয়েছেন, “এ বিষয়ে এখনও কিছু জানি না। আমার কাছে পদত্যাগের কোনও খবর নেই। খবর নিয়ে জানাতে হবে।”
তৃণমূলের গণইস্তফা নিয়ে কটাক্ষ ছুঁড়ে দিয়েছেন বিজেপির মণ্ডল সভাপতি যুগলকিশোর দাস বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ধলপল এলাকা থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে তৃণমূল, মানুষ ওদের সঙ্গে নেই। তাই দল ছাড়ছে তৃণমূল নেতারা। যদিও ধলপল অঞ্চলের তৃণমূল সভাপতি পরিমল দাস জানিয়েছেন, “এ বিষয়ে এখনও কিছু জানি না। আমার কাছে পদত্যাগের কোনও খবর নেই। খবর নিয়ে জানাতে হবে।”