Breaking News
Home / TRENDING / পৈশাচিক আনন্দ: শিশুর মুখে চকলেটে বোমা ঢুকিয়ে আগুন, বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন শরীর

পৈশাচিক আনন্দ: শিশুর মুখে চকলেটে বোমা ঢুকিয়ে আগুন, বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন শরীর

ওয়েব ডেস্ক:

এই ঘটনাকে নৃশংস বললেও কিছুই বলা হয় না, এই নির্যাতনকে ভয়ঙ্কর বলেও বোঝানো সম্ভব না। উত্তরপ্রদেশের মিরাঠের এক কিশোর দিওয়ালির ‘আনন্দ’ করল এক শিশুর মুখে বাজি ঢুকিয়ে সেই বাজিতে আগুন দিয়ে। তারপর যা হওয়ার তাই হয়েছে। কচি মুখের মধ্যেই ফেটেছে সেই বাজি। ঘটনায় গুরুতর আহত শিশুটি এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।

বলা বাহুল্য, সুপ্রিম কোর্ট যাই বলুক দিওয়ালি উৎসবকে কেন্দ্র করে গত বেশ কয়েক দিন ধরেই গোটা দেশ কম-বেশি আতসবাজি পুড়িয়ে আনন্দ মেতে উঠেছিল। আর এই পৈশাচিক ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার বিকেলে। বাড়ির কাছেই বন্ধুদের সঙ্গে পার্বণের আনন্দে খেলছিল শিশুটি। সেখানে এলাকারই কিশোর হরপাল বেশ কিছু বাজি নিয়ে উপস্থিত হয়। এবং সে ভয়ানক কাণ্ড করে, ওই শিশুটির মুখে একটি চকলেট বোমা ঢুকিয়ে সলতেয় আগুন ধরিয়ে দেয়। শিশুটির মুখের মধ্যেই ফেটে যায় বোমাটি। এবং ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয় কিশোর।

পাড়া প্রতিবেশী ও বাড়ির লোক ছুটে এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসকেরা দেখেন, মুখেই বাজিটি ফেটে যাওয়ায় শিশুটির মুখ কার্যত ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। তড়িঘরি ৫০টি সেলাই পরে মুখে। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে শ্বাসনালী-সহ মুখ গহ্বরের একাধিক অংশ । হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, শিশুটির অবস্থা এখনও অত্যন্ত সঙ্কটজনক।

স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আহত শিশুর বাবা শশী কুমার। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। অভিযুক্তের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি।

Spread the love

Check Also

Big Breaking: হুমায়ুনকে ওয়েসির ‘ফিলার,’ কী উত্তর দিলেন তৃণমূলের বিধায়ক

দেবক বন্দ্যোপাধ্যায় হুমায়ুনকে ওয়েসির ফোন! দল তাঁকে শো-কজ করেছে। তিনি সেই শো-কজের উত্তরও দিয়েছেন। তাতেও …

রাহুলের পাইলট প্রোজেক্ট, মুর্শিদাবাদ কংগ্রেসে আধিপত্য হারাতে পারেন অধীর

দেবক বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে রাহুল গান্ধির নতুন উদ্যোগে মুর্শিদাবাদের কংগ্রেস রাজনীতিতে খর্ব হতে পারে অধীর …

আমি আসছি! নাম না করে শুভেন্দুকে শাসালেন আনিসুর

চ্যানেল হিন্দুস্থান, নিউজ ডেস্ক: নাম না করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারিকে শাসালেন আনিসুর রহমান। একদা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *