ওয়েব ডেস্ক:
বাড়ির ঠিকানা ২০এম বালিগঞ্জ টেরাস। দুপুর একটা নাগাদ দেখা যায় বাড়ির মালিক প্রবীর দাস ঘরের মেঝেতে পড়ে আছেন। ওঁর স্ত্রী বাড়িতে ছিলেন না। দুপুর ১২টা নাগাদ কাজের লোক আসেন কাজ করতে। দরজায় ধাক্কা দেন। দরজা খোলে না। ভিতর থেকে বন্ধ। অপেক্ষা না করে কাজের লোকটি ফিরে যান। এরপর সাড়ে ১২টায় আবার কাজের লোকটি ফিরে আসেন। তখনও দরজা বন্ধ। কাজের লোকটির কাছে থাকা বাড়ির ডুপ্লিকেট চাবি দিয়ে দরজা খোলেন। দরজা খুলেই দেখেন প্রবীরবাবু মেঝেতে পড়ে আছেন। মাথার বাঁ দিকে আঘাতের চিহ্ন।
প্রবীরবাবু একজন প্রতিবন্ধী। কাজের লোকটিই পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ আসে। দেখে দরজা ভাঙার কোনও চিহ্ন নেই। কাজের লোককে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি জানান, গতকাল রাত ১০টায় শেষ কথা হয়েছিল। প্রবীরবাবুর মেয়ে থাকেন মুম্বইতে। তাঁকে খবর দেওয়া হয়েছে। খুনের মামলা রজু করেছে পুলিশ।