ওয়েব ডেস্ক :
২০১৫-র ভূমিকম্পে মেয়েটির সব চলে গেল। নেপাল ছেড়ে একদিন সেই যুবতী এসে পৌঁছলেন দিল্লি। কার খপ্পরে পড়েছিলেন কে জানে! বিক্রি হয়ে গেলেন জিবি রোডে। সেই থেকে যুবতীর ঠিকানা ৬৮ নম্বর ঘর। অন্ধকার ঘুপচি ঘর। ওই অন্ধকার ঘরে দেখতে পেলেন আলোর রেখা।
একদিন আলাপ হল এক যুবকের সঙ্গে। মেয়েটি কোনও কথা গোপন করলেন না। এরপর থেকে যুবতীর একচিলতে ঘরে যাতায়াত শুরু হল্য যুবকের। অ-খেয়ালেই তাঁরা দু’জনে দু’জনকে মন দিয়ে ফেললেন। ভালবাসা প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠল। ওঁরা সিদ্ধান্ত নিলেন বিয়ের। কিন্তু কোঠার মাসি বলবেন কে! বিয়ের কথা মালকিনকে বললেও, রাজি হলেন না। তখন যুবকটি লুকোছাপা না করে সবকিছু জানালেন দিল্লির মহিলা কমিশনকে। বিয়ের কথাও বললেন। মহিলা কমিশন আর পুলিশের সাহায্যে দু’জনের স্বপ্ন পূরণ হল।