সাত মাস পর ওয়াশিংটন ফোন করল বেজিং কে।
সাত মাস পর কথা হল পৃথিবীর দুই প্রান্তের দুই শক্তিধর রাষ্ট্রের।
এই সাত মাসের মধ্যে আন্তর্জাতিক রাজনীতি তে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো আফগানিস্তানে তালিবান শাসনের প্রতিষ্ঠা।
আফগানিস্তান সংক্রান্ত আলোচনায় মস্কো ও ওয়াশিংটনের আলোচনা নয়া দিল্লির সঙ্গে।
তারপরেই জি জিংপিং কে বাইডেনের ফোন।
শুধুমাত্র ফোন হলে একপ্রকার হতো। ফোনে বাইডেন যা বললেন তা নিয়ে বিশ্ব জুড়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁর চৈনিক কাউন্টারপার্ট কে বলেছেন, ‘আমাদের নিজেদের মধ্যে যে প্রতিযোগিতা আছে তা যেন সংঘর্ষের চেহারা না নেয়।’
কী আছে এই বাক্যটি তে? পরিস্থিতির বিচার করে কূটনৈতিক ভাবে সঙ্গে থাকার বার্তা নাকি ঠিক উল্টো টা? যুদ্ধের মৃদু মার্কিনীয় হুমকি।
অনেক আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিশেষজ্ঞরা অবশ্য বলছেন, এখনই এতটা ভাবার দরকার নেই। কারণ উল্টো দিকে যে দেশটি রয়েছে, তার নাম চিন। ভারত রাশিয়া আমেরিকা মিলে তাকে চাপে রাখার চেষ্টা করতেই পারে, কিন্তু তার বেশি কিছু নয়।
সে যাই হোক। বাইডেনের-জিংপিং ফোনালাপ আন্তর্জাতিক রাজনীতির তাপমাত্রা বাড়িয়েছে, এ নিয়ে প্রায় সকলেই একমত।